একনজরে আমাদের প্যাকেজিংঃ
কিভাবে লাগাবেন
মে-জুনে ড্রামে আমের কলম লাগানোর জন্য প্রস্তুতি নিতে হবে। হাফ ড্রাম হলে ভালো হয়। ড্রামের জন্য সার মাটি তৈরি করতে হবে। টবের জন্য দো-অাঁশ মাটি নেবেন। মাটির সঙ্গে চার ভাগের এক ভাগ বা ১০ কেজি গোবর সার বা ড্রামপ্রতি ৪ কেজি প্যাকেটের কম্পোস্ট সার, ১০০ থেকে ১৫০ গ্রাম এমওপি (পটাশ) সার, ২০০ থেকে ২৫০ গ্রাম টিএসপি (ফসফেট) সার, ১ কেজি হাঁড়ের গুঁড়ো, ৫০ গ্রাম ম্যাগনেসিয়াম সালফেট সার মিশিয়ে নিন। এসব সার মাটি ড্রামে ভরার আগে ড্রাম থেকে যাতে অতিরিক্ত পানি বেরিয়ে যেতে পারে সেজন্য ড্রামের তলায় ছিদ্র করে নিন। ছিদ্রের মুখে তিন দিকে পুরনো মাটির টব ভাঙা টুকরো এমনভাবে দিন যাতে ছিদ্রের মুখ বন্ধ না হয়। এর ওপর আর একটা টুকরো দিয়ে ঢেকে পাতলা স্তর করে খড় বিছিয়ে দিন। তারপর সার মাটি দিয়ে ড্রাম ভরে দিন। ড্রামের মাঝখানে সোজা করে জুন-জুলাই মাসে আমের কলম পুঁতে দিন। কলম লাগানোর পর পানি দেবেন। কলম যদি বেশি লম্বা হয় তাহলে মাটিতে লেগে গেলে আগা কেটে কিছুটা খাটো করে দিতে পারেন। এতে পরে গাছ ভালো ঝোপালো হবে।
খুব সাবধানতার সাথে টব/পটে/ড্রামে/স্থায়ীবেডে চারা/কলম লাগাতে হবে। ঠিক মাঝখানে পরিমাণ মতো মাটির নিচে রোপন করতে হবে। চারা বা কলমের সাথে লাগানো মাটির বল যেন না ভাঙ্গে সেদিকে নজর রাখতে হবে। চারা বা কলমের ক্ষেত্রে যতটুকু নিচে বা মাটির সমানে ছিল ততটুকু সমানে ছাদে লাগাতে হবে।
গাছ লাগানোর প্রথম দুই বছর গাছে শক্ত খুটির ব্যবস্থা করতে হবে। যদি কেহ ৩/৪টি আমের জাত পছন্দ করেন কিন্তু তার মাত্র একটি টব রাখার মতো জায়গা আছে তাহলে দ্বিতীয় বছরে প্রত্যেকটি ডালে কাঙ্খিত জাতের সায়ন দ্বারা টপওর্য়াকিং করতে হবে। এই পদ্ধতিতে একটি গাছে অনেক গুলোজাতের সমাবেশ ঘটানো যায়। টবে জন্মানো গাছের ফলন বাগানো জন্মানো গাছের ফলনের চেয়ে কিছুটা কম তবে সন্তোসজনক।
Comments
- No comments found
কেমিক্যাল পরিচিতি
Fozli.com Offers
আম ডেলিভারি পয়েন্ট
দেশের প্রায় সকল জেলায় আম পাঠানোর অভিজ্ঞতা আমাদের রয়েছে। এছাড়াও "কুরিয়ার সাভিস" বা পার্সেলে লেনদেন হয় এমন যেকোন জায়গায় আম পাঠানো সম্ভব। তাছাড়া অল্প কিছু শহরে আমাদের রিসেলার বা ডিলারও রয়েছেন যারা হোম ডেলিভারি সেবা দিয়ে থাকেন।
এক নজরে দেখে নিন জেলা ভিত্তিক
আম ডেলিভারি পয়েন্ট
Leave your comments