চাঁপাই মসজিদটি সদর উপজেলাধীন গোবরাতলা উইনিয়নের চাঁপাই মহেষপুর গ্রামে মহানন্দা নদীর একবারেই তীরভূমিতে অবস্থিত। মসজিদটি কত সালে নির্মিত হয়েছে এ নিয়ে রয়েছে যথেষ্ঠ মতভেদ আর বিতর্ক। প্রাচীন এ মসজিদের দৈর্ঘ্য(উত্তর দক্ষিণে বহির্ভাগে )

গৌড় লখনৌতির বাংলাদেশ অংশে যে সমস্ত   প্রাচীন স্থাপত্যকালের অপূর্ব নিদর্শন রয়েছে তম্মধ্যে রাজবিবির মসজিদই সর্বশেষ্ঠ । শুধু মাত্র গৌড়ের ইটের সাহায্যে নির্মিত এ মসজিদটির অংগসোষ্ঠব গাত্র অলংকরণ খুবই  প্রসংশাযোগ্য চাঁপাই নবাবগঞ্জ জেলাধীন শিবগঞ্জ উপজেলার শাহাবাজপুর

গোমস্তাপুর উপজেলার সদও দপ্তর রহনপুরের উত্তর প্রান্তের নওদা বুরুজের ঠিকা দক্ষিণ পাশের ১ কিঃমিঃ দুওে অপেক্ষাকৃত উচু ভুমির উপর এ অষ্টভ’জ ইমরতটি বিদ্যমান। এটি একটি বিচিত্র ধরনের ইমারত।

ঊালিয়াদীঘি ডানে রেখে সোজা উত্তর পশ্চিমে ভারত সীমানার মধ্যে অবস্থিত কোতওয়ালী দরজা।এই সীমান্তের জিরো লাইন থেকে দেখা যায়। এটি গৌড়ের দক্ষিণ পূর্ব  সিংহ  দ্বারও বলা হয়ে থাকে।

 ঐতিহাসিক গৌড় নগরীর কোতওয়ালী দরজার পূব দক্ষিণে বালিয়াদীঘি গ্রামের সন্নিকটে প্রায় অর্ধ  কি: মি

পূর্ব প্রান্তে ধনুচকের মসজিদ অবস্থিত। এর দক্ষিণে একটি ছোট এবং পূর্র্ব প্রান্তে

চাঁপাইনবাগঞ্জ জেলার বর্তমানে সর্ব প্রাচীন প্রত্নসম্পদ ও লুকায়িত ইতিহাস সমৃদ্ধ স্থানের নাম নওগা বুরুজ। গোমস্তাপুর উপজেলার  রহনপুর খোয়ারের মোড় হতে সোজা প্রায় ১কিঃমিঃ উত্তওে এটি অবস্থিত। স্থানীয় অধিবাসীরা এ স্থানকে

সোনা মসজিদ হতে কোতওয়ালী দরজা যেতেই রাস্তার ডান ধারে বিশাল একটি দীঘি পরিদৃষ্ট হয় । এর দৈর্ঘ্য প্রায় ৫শতাধিক গজ

এবং প্রস্থ প্রায়২৫০ গজ। বালুকাময় জলাশয়  বলে এর নাম বালিয়াদীঘি 

নাচোল উপজেলার নেজামপুর ইউনিয়নের গুড়লা গ্রামে প্রায় ৫’শ বছরের অতি প্রাচী তেঁতুর গাছ এর অস্তিত্ব রয়েছে। প্রাচীন এ তেঁতুল গাছটি ঐ ইউনিয়নের শুড়লা গ্রামের, শুড়লা মৌজায় ১ নং খতিানবূক্ত ৫০২

বিশালাকায় ৩ গম্বুজ বিশিষ্ট ও মসজিদটি চাঁপাই নবাবগঞ্জ সদও উপজেলার অন্তর্গত মহানন্দা নদীয়র পশ্চিম পাড়ে মহারাজপুর এলাকায় অবস্থিত। সদর রাস্তা থেকে মসজিদটি অনেকটাই ভেতওে। এ স্থাপনটিও নবাবী আমলের