শ্রাবণী একটি নিয়মিত ফলধারনকারী নাবী জাতের আম। এই জাতটির পুষ্পমঞ্জুরীর দৈর্ঘ্য গড়ে ৩৩.০০ সে.মি. ও প্রস্থ ১৭.১৩ সে.মি. এবং রং হালকা সবুজ। ফলের আকার মাঝারী ও কিঞ্চিত লম্বা, ফল গড়ে লম্বায় ৯.৩৩ সে.মি এবং পাশে ।

এটি একটি নিয়মিত ফলধারনকারী একটি আগাম জাতের আম। ফলের ওজন ২০০-৩৫০ গ্রাম। গড় মিষ্টতা  ২৩.৬৬%, খোসা ও আঁটি পাতলা। এটি একটি বামন জাতের গাছ। এ ফলের শাঁস মচমচে এবং কাঁচা মিঠা

নাবি জাতের এই ফলটি জুন মাসের শেষ সপ্তাহে পরিপক্বতা লাভ করে। একটু লম্বাটে গড়ন, নিন্মাংশ ছুঁচলো। কাঁধের তুলনায় পেট মোটা, ওজন ২৫০ থেকে ৩০০ গ্রামের মধ্যে।

নিয়মিত ফল ধারণকারী বামন প্রকৃতির জাত।এই জাতটির পুষ্পমঞ্জুরীর দৈর্ঘ্য ৩১.০০ সে.মি. এবং প্রস্থ ২৩.০০ সে.মি.।জুনের শেষ সপ্তাহে গাছে পাকা ফল পাওয়া যায়ফুল আসা থেকে ফল পরিপক্ক হতে পাঁচ থেকে সাড়ে পাঁচ মাস সময় লাগে।

এটি একটি নিয়মিত ফলধারনকারী একটি মৌসুমী জাতের আম। ফলের ওজন ২৫০-৩৫০ গ্রাম। গড় মিষ্টতা  ২২.৩৩%,খোসা ও আঁটি পাতলা। এটি একটি বামন জাতের গাছ। এ ফলের শাঁস মচমচে এবং কাঁচা মিঠা।

বড় আকারের আম। মধ্য মৌসুমি জাত। জুন মাসের প্রথম সপ্তাহে পাকে। আকার বেশ বড়। ৭৫০ থেকে ১২০০ গ্রাম পর্যন্ত হতে পারে। আকৃতি গোলাকার।

এই জাতটির পুষ্পমঞ্জুরী বড় পিরামিডাকৃতির এবং গোলাপীবর্ণের হয়ে থাকে ।পুষ্পমঞ্জুরীর দৈর্ঘ্য ৩৮.০ সে.মি. এবং প্রস্থ৩১.০সে.মি.। জুন মাসের শেষের দিকে ফল পাকে,ফুল আসা থেকে ফল পরিপক্ক হতে পাঁচ থেকে সাড়ে পাঁচ মাস সময় লাগে।

এটি একটি নিয়মিত ফলধারনকারী একটি আগাম জাতের আ। ফলের ওজন ১৫০-৩০০ গ্রাম। গড় মিষ্টতা  ১৯.৮৮%,খোসা ও আঁটি পাতলা। এটি একটি বামন জাতের গাছ। এ ফলের শাঁস মচমচে এবং কাঁচা মিঠা।

মধ্য মৌসুমি জাতের আম। জুনের শেষ সপ্তাহ পাকা শুরু হয়। দেখতে গোলাকৃতির আমটি ওজনে ২৫০ থেকে ৩০০ গ্রাম হয়ে থাকে। অনেকটাই কিষানভোগ বা মোহনভোগের আকৃতি।

এটি নিয়মিত ফলধারনকারী জনপ্রিয় জাত। এই জাতটির পুষ্পমঞ্জুরীর দৈর্ঘ্য ৩৩.৯৫ সে.মি., প্রস্থ ১৭.১২ সে.মি. এবং রং হালকা গোলাপী। জুন মাসের শেষের দিকে এই জাতের ফল পাকা শুরু করে, ফুল আসা থেকে ফল পরিপক্ক হতে প্রায় সাড়ে পাঁচ মাস সময় লাগে ।

 আলফন্সো নামটি জনৈক আলফোনসো ডি-আলবুকুয়ের এর নাম থেকে এসেছে। আমটির আদি জন্মস্থান গোয়া। সে সময় পর্তুজিদের একটি উপনিবেশ ছিল গোয়া। আলফনসোনামিয় ব্যক্তিটি ছিলেন গোয়া।

নাবি জাতের আম। উন্নতমানের এই আমটি শংকর জাতের। উত্তর ভারতের বিখ্যাত আম দুসেহরী এবং দক্ষিণ ভারতের অপর একটি বিখ্যাত আম নীলম।

 এটি নিয়মিত ফলধারনকারী ও নাবী জাতের আম। এই জাতটির পুষ্পমঞ্জুরীর দৈর্ঘ্য ২৬.৯৬ সে.মি., প্রস্থ ১৪.০৩ সে.মি. এবং রং হালকা সবুজ গ. ফল গড়ে লম্বায় ৮-১২ সে.মি. এবং পাশে ৬.৯২ সে.মি. পুরুত্ব ৬.২৭ সে.মি. এবং ফলের গড় ওজন ৩৩২.১০ গ্রাম ।

নাবি জাতের আম। উৎকৃষ্ট এবং উচ্চ মানসম্পন্ন এই আমটি শংকর জাতের। উত্তর ভারতের (লখনৌ অঞ্চল) বিখ্যাত আম দুসেহরী এবং দক্ষিণ ভারতের অপর একটি বিখ্যাত জাত নীলম। এই দুটির মধ্যে শংকরায়ণ ঘটিয়ে আম্রপালি জন্ম।

মধ্য মৌসুমি জাতের আম। জুন মাসের শেষে পাকে। ছোট ছোট আম, গোলাকার। ত্বক মসৃণ, পাকলে হলুদ সবুজে মেশানো রং। খোসা পাতলা, শাঁস কমলা, রসাল, সুগন্ধযুক্ত এবং মিষ্টি।

গাছ বামন আকৃতির এবং নাবী জাত। পাঁচ বছরের একটি গাছে হতে ১০০-৩০০টি ফল পাওয়া যায়। প্রতিটি ফলের গড় ওজন ৩৮৩.১০ গ্রাম এবং ভনীয় অংশ ৮৫.৩১%, মিষ্টতা ১৭.৪৬%।

আমটি আশু জাতের। অত্যন্ত উৎকৃষ্ট মানের এই আমটি ভারতের উত্তর প্রদেশ, বিহার এবং পশ্চিম বাংলার মুর্শিদাবাদ জেলায় বেশি জন্মে।

বাংলাদেশে অতি উৎকৃষ্ট জাতের মধ্যে একটি। ফলটি ডিম্বাকার ও মাঝারি আকৃতির। ক্ষিরসাপাত আমের সাথে এই আমটির অনেক সাদৃশ্য রয়েছে। দেখতে প্রায় একই রকমের ।

গাছ বামন আকৃতির এবং নাবী জাত। পাঁচ বছরের একটি গাছ হতে ২০০-৪০০টি ফল পাওয়া যায় প্রতিটি ফলের ওজন ৩০০-৪৫০ গ্রাম,মিষ্টতা ২২.৮০%।

নাবি জাতের এই আমটি জুন মাসের শেষ সপ্তাহ থেকে পোক্ত হতে শুরু করে। জুলাই মাসের প্রথম এবং আগষ্ট মাসের মাঝামঝি পর্যন্ত আমটি পাওয়া যায়।

আসল ক্ষিরসাপাত আমের চেয়ে আকারে ছোট যে কারণে এরূপ নামকরণ। ফলটি জুন মাসের প্রথম সপ্তাহ থেকে পোক্ত হতে শুরু করে এবং বাজারে এসে যায়।

গাছ বামন আকৃতির এবং নাবী জাত। দুই বছরের একটি গাছ হতে ২০-৫০টি ফল পাওয়া যায়। প্রতিটি ফলের ওজন ২৫০-৪০০ গ্রাম,মিষ্টতা ২২.৪০%।

মধ্য মৌসুমি জাতের আম। জুন মাসের মাঝামাঝি পোক্ত হয়। ছোট আকারের আমটি সামান্য লম্বাটে। ওজন ১৫০ থেকে ১৭৫ গ্রাম। খোসা মাঝারি, ত্বক মসৃণ।

নাবি জাতের এই আমটি জুলাই মাসের প্রথম সপ্তাহে পোক্ত হয়। জুলাইয়ের শেষ সপ্তাহ পর্যন্ত থাকে। মাঝারি আকারের এই আমটির ওজন ৩০০ থেকে ৩৭৫ গ্রাম। ত্বক মসৃণ।

জাতটি নিয়মিত ফলধারনকারী। এটি একটি বামন জাতের গাছ। বছরে ৩-৪ বার ফল দেয়,এটি সৌখিন ফল চাষীদের জন্য, যা ছাদে বা টবে চাষ করা যাবে।

নাবি জাতের এই আমটি পোক্ত হয়ে জুনের শেষে। আকারে ছোট অনেকটা ডিম্বাকৃতির। ওজন ১৩৫ থেকে ১৫০ গ্রাম। ত্বক মর্সণ। পাকলে গাঢ় হলুদ রং ধারণ করে।

মধ্য মৌসুমি জাতের আম। জুন মাসের শেষ সপ্তাহে পাকে। ১৫-২০ দিনের মধ্যেই শেষ হয়ে যায়। আকারে ছোট, একটু লম্বাটে। ঠোট স্পষ্ট, ওজন ২০০ গ্রাম।

জাতটি নিয়মিত ফলধারনকারী। এটি একটি বামন জাতের গাছ। বছরে ৩-৪ বার ফল দেয়, এটি সৌখিন ফল চাষীদের জন্য, যা ছাদে বা টবে চাষ করা যাবে।

রাজশাহী শহরের রায়পাড়া বাগানের আম চিনিবাস। শহর এবং শহরতলির অনেক বাগানেই আমটির চাষ হচ্ছে। মধ্য মৌসুমি জাতের আম।

মধ্য মৌসুমি জাতের আম। জুন মাসের প্রথম সপ্তাহে পাকে। নওগা জেলার শৈলগাঠি জমিদার বাড়ির বাগান থেকে আশেপাশের এলাকায় এই জাতটি ছড়িয়ে গেছে।