সেচ প্রয়োগ
- Published Date
- Written by Super Admin
- Hits: 11113
আমগাছের শিকড় সাধারণত চতুর্দিকে প্রসারিত হয়ে থাকে এবং ভূগর্ভস্থ পানির স্তর পর্যন্ত এর বিস্তৃত হয়ে থাকে। একারণে আমগাছ মাটি থেকে সহজেই তার প্রয়োজনীয় খাদ্য গ্রহণ করতে পারে।
আমগাছের শিকড় সাধারণত চতুর্দিকে প্রসারিত হয়ে থাকে এবং ভূগর্ভস্থ পানির স্তর পর্যন্ত এর বিস্তৃত হয়ে থাকে। একারণে আমগাছ মাটি থেকে সহজেই তার প্রয়োজনীয় খাদ্য গ্রহণ করতে পারে।
বাংলাদেশের যে ভূমিরূপ তাতে বেশিরভাগ অঞ্চলেই এই গাছটির পক্ষে বেঁচে থাকা সম্ভবপর হয়। সাধারণভাবে দেখা যায় বাংলাদেশে মাটির উপরের স্তরেই গাছের প্রয়োজনীয় খাদ্য উপাদান বেশি থাকে। উপরের স্তরের মাটির সাথে সার মিশিয়ে দেয়া হয়, যেকারণে উপরের স্তরের ২ থেকে ৩ মিটারকে জমির পানি সংরক্ষণ স্তর হিসাবে ব্যবহার করা হয। একারণেই শুস্ক মৌসুমে আমবাগানে পানি সেচের প্রয়োজন পড়ে। আমবাগানে যখন পূর্ণবয়স্ক গাছের সংখ্যা বৃদ্ধি পায় এবং ফলবান গাছ বেড়ে যায়, তখন কোনো অবস্থাতেই জমিকে (বাগান) শুস্ক অবস্থায় রাখা যাবে না। তাৎক্ষণিকভাবে পানি সেচের ব্যবস্থা করতে হবে। মাটি ও আবহাওয়ার তারতম্য অনুসারে আমের বাগানে সেচের ব্যবস্থা করা উচিত। গাছের মুকুল ধরার অনুকুলে পরিবেশ হচ্ছে বর্ষাকাল শেষ হবার পর তিন মাস থেকে চার মাস অর্থাৎ গাছে মুকুল আসার পূর্ব পর্যন্ত শুস্ক আবহাওয়া বিরাজ করা। গাছে মুকুল আসার পূর্বে পানি সেচ কিম্বা বৃষ্টিপাত হলে সেটি হবে মারাত্মক ক্ষতির কারণ। এমনও গাছে মুকুল না আসার পূর্বে পানি সেচ দেযার কারণে কিম্বা বৃষ্টিপাতের কারণে গাছে মুকুল না এসে পাতায় পরিণত হয়েছে। পরীক্ষা করে দেখা গেছে যে, আমের গুটি মটর দানার আকার ধারণ করলে ১৫-২০ দিন পর পর ২ থেকে ৩ বার সেচ দিতে পারলে গুটি ঝরা অনেকটা বন্ধ হবে এবং ফলন আশানুরূপভাবে বেড়ে যাবে। যদি আমবাগানের গাছগুলো মোটামুটি পরিণত গাছে রূপান্তরিত হয়, সে ক্ষেত্রে পুরা বাগানে ঢালাওভাবে সেচ প্রদান করলে খরচ কম হবে। কারণ আমগাছ পূর্ণতা প্রাপ্ত হলে এর শিকড়গুলো চারিদিকে ছড়িযে যায়। এক্ষেত্রে গোটা বাগানেই গাছের শিকড় আলাদাভাবে গর্ত করার পখরচ ও শ্রমের প্রয়োজন হবে না, প্রতিটি গাছ ভালভাবে রস গ্রহণ করতে পারবে।
Comments
- No comments found
ফজলি আপডেট
- গৌড় নগরীর জন্ম
- গৌড় নগরীর শেষ পরিনতি
- সকল হাফিজ মুক্তিযোদ্ধা পরিবারের জন্য ৫০% ফ্লাট মুল্যছাড়
- দাওয়াত ও তাবলীগের মেহনতে একাধারে তিন চিল্লা দিয়েছেন এমন পরিবারের জন্য পরিবারের জন্য কুরিয়ার খরচ ফ্রি
- হাফিজ ও আলেম পরিবারের জন্য কুরিয়ার ফ্রি
- সাল লাগানো আলেম পরিবারের পরিবারের জন্য কুরিয়ার ও প্যাকেজিং খরচ ফ্রি
- সরকারী মেডিক্যাল কলেজ এর সকল শিক্ষক ও ছাত্রদের জন্য ১০% ফ্লাট মুল্যহ্রাস
- সকল হাফিজ পরিবারের জন্য প্যাকেজিং খরচ ফ্রি
- সকল মুক্তিযোদ্ধা পরিবারের জন্য কুরিয়ার খরচ ফ্রি
- মাদ্রাসা পড়ুয়া সকল ছাত্রদের পরিবাবের জন্য ১০% মুল্যহ্রাস
- প্রতিবন্ধী পরিবারের জন্য কুরিয়ার ও প্যাকেজিং খরচ ফ্রি
- ঢাকায় অবস্থানরত মুক্তিযোদ্ধা পরিবারের জন্য হোম ডেলিভারি ফ্রি
- চিল্লায় সফরে আছেন এমন পরিবারের জন্য হোম ডেলিভারি ফ্রি
- আমাদের পুরানো গ্রাহকদের জন্য ৳২০০ টাকা ইনস্ট্যান্ড ক্যাশব্যাক

Leave your comments