আমের মৌসুমকে ঘিরে দিনরাত সরগরম থাকেদেশের সবচেয়ে বড় আমের বাজার চাঁপাইনবাবগঞ্জের কানসাট।
আমের মৌসুমকে ঘিরে দিনরাত সরগরম থাকেদেশের সবচেয়ে বড় আমের বাজার চাঁপাইনবাবগঞ্জের কানসাট।
নগর পুলিশের ফারসি প্রতিশব্দ ‘কোতওয়াল’ এর অনুকরণে নামকরণ করা হয়েছে। এ নগরপুলিশ (কোতওয়াল) গৌড় নগরীর দক্ষিণ দেয়াল রক্ষা করার কাজে নিয়োজিত ছিলেন।
খঞ্জনদীঘি মসজিদের ধ্বংসাবশেষের একটু দুরেই রয়েছে আর একটি প্রাচীন মসজিদের ধ্বংসাবশেষ। এই মসজিদের নাম ধনাইচকের মসজিদ।
চাঁপাইনবাবগঞ্জের প্রাকৃতিক নৈসর্গের লীলাভূমি ও সরকারের প্রস্তাবিত পর্যটন কেন্দ্র বাবুডাইং।
চাঁপাইনবাবগঞ্জের বিভিন্ন স্থানে (গৌড়ের পূর্বাঞ্চলে) ইসলাম প্রচারের দায়িত্ব যারা বহন করেছিলেন তাদের মধ্যে স্বনাম খ্যাত সাধক হযরত শাহ সৈয়দ নেয়ামতউল্লাহ (রহঃ) অন্যতম।
দারসবাড়ী মসজিদের দক্ষিণ দিকে অবস্থিত বল্লাল সেন খননকৃত বালিয়া দীঘির দক্ষিণ পাড় ঘেঁষে পূর্বদিকেকিছুদূর গিয়ে চোখে পড়ে খঞ্জনদীঘির মসজিদের ধ্বংসাবশেষ।
ব্যক্তিগত উদ্যোগে উপজেলার মোহনপুর ইউনিয়নের দিগরাম খেজুরতলায় ৪০ বিঘা জমির উপর সাফিনা পার্ক গড়ে তোলা হয়েছে।
তাহখানা পারসিয়ান শব্দ যার আভিধানিক অর্থ ঠান্ডা ভবন বা প্রাসাদ। গৌড়-লখনৌতির ফিরোজপুর এলাকায় একটি বড় পুকুরের পশ্চিম পাড়ে অবস্থিত ভবন কাঠামোটি
ছোট সোনামসজিদ ও কোতোয়ালী দরজার মধ্যবর্তী স্থানে ওমরপুরের সন্নিকটে দারসবাড়ী অবস্থিত।
শিবগঞ্জ উপজেলা কানসাট একটি প্রাচীন গ্রাম। এখানকার জমিদারদের আদিপুরুষ প্রথমত বগুড়া জেলার ‘কড়ইঝাকৈর’ গ্রামে বসতি স্থাপন করেন।
জনশ্রুতি আছে যে-শাহ সুজা যখন ফিরোজপুরে মোরশেদ শাহ নেয়ামতউল্লাহর সঙ্গে সাক্ষাত করতে আসতেন তখন উক্ত ইমারতের মধ্যবর্তী সুপ্রশস্ত কামরাটিতে বাস করতেন।
মসজিদ প্রাঙ্গণের অভ্যন্তরে দক্ষিণ-পূর্ব কোণে দুটি আধুনিক কবর রয়েছে। কবর দুটি উত্তর-দক্ষিণে ৪.১ মিটার পূর্ব-পশ্চিমে ৪.৭ মিটার এবং ১.৩ মিটার উঁচু ইটের প্রাচীর দ্বারা বেষ্টিত।
রাজা বল্লাল সেন (রাজত্বকাল ১১৫৮-১১৭৯ খ্রিঃ) দীঘিটি খনন করেন। ‘বল্লাল দীঘি’ কালক্রমে ‘‘বালিয়াদীঘি’’ নামে পরিচিত হয়েছে।
চামচিকা মসজিদের নামকরণের ব্যাখ্যা পাওয়া যায়না। তবে বর্তমান ভারতে অবস্থিত বড় চামচিকা মসজিদের আদলেই এটি তৈরী।
ছোট সোনামসজিদ ‘সুলতানি স্থাপত্যের রত্ন’ বলে আখ্যাত। এটি বাংলার রাজধানী গৌড়-লখনৌতির ফিরোজপুর কোয়াটার্স এর তাহখানা কমপ্লেক্স থেকে অর্ধ কিলোমিটার দক্ষিণ-পূর্বে এবং কোতোয়ালী
তাহখানা সংলগ্ন পুকুরটির নাম ‘দাফেউল বালা’। এটি খুব মাহাত্মপূর্ণ জলাশয়। কথিত আছে খাসমনে এর পানি পান করলে যে কোন প্রাচীন পীড়া সেরে যায়।