x 
Empty Product
  • 1.jpg
  • 2.jpg
  • 3.jpg
  • 4.jpg
  • 5.jpg

নিউজ আপডেট : আমের সর্বশেষ খবর

.

একনজরে আমাদের প্যাকেজিংঃ

রাজশাহী নগরে চার হাজার পুকুর ভরাট

User Rating:  / 0
PoorBest 

রাজশাহীকে একসময় বলা হতো পুকুরের শহর। ৫০ বছর আগে এখানে পুকুর ছিল চার হাজার ২৩৮টি। ভরাট হতে হতে এই নগরে এখন পুকুরের সংখ্যা কমে হয়েছে ৩০০।
হেরিটেজ রাজশাহী নামের একটি প্রতিষ্ঠান রাজশাহী নগরের পুকুর নিয়ে সম্প্রতি একটি গবেষণা করছে। এই প্রতিষ্ঠানের সভাপতি মাহবুব সিদ্দিকী

রাজশাহীকে একসময় বলা হতো পুকুরের শহর। ৫০ বছর আগে এখানে পুকুর ছিল চার হাজার ২৩৮টি। ভরাট হতে হতে এই নগরে এখন পুকুরের সংখ্যা কমে হয়েছে ৩০০।
হেরিটেজ রাজশাহী নামের একটি প্রতিষ্ঠান রাজশাহী নগরের পুকুর নিয়ে সম্প্রতি একটি গবেষণা করছে। এই প্রতিষ্ঠানের সভাপতি মাহবুব সিদ্দিকী

জানান, ষাটের দশকে রাজশাহী শহরে ছোট-বড় চার হাজার ২৩৮টি পুকুর ছিল। ১৯৮১ সালের জরিপে এই শহরে পুকুর পাওয়া যায় দুই হাজার ৭১টি এবং ২০০০ সালে পুকুরের সংখ্যা কমে দাঁড়ায় ৭২৯টিতে। ২০০৮ সালে সিটি করপোরেশন পরিচালিত জরিপ অনুযায়ী, রাজশাহী নগরে পুকুর আছে মাত্র ৩১৩টি। রাজশাহী উন্নয়ন কর্তৃপক্ষ মাত্র ১৬৫টি পুকুর সংরক্ষিত তালিকায় রেখেছে।
খনন শুরু অষ্টাদশ শতাব্দীতে: হেরিটেজ রাজশাহী সূত্রে জানা গেছে, অষ্টাদশ শতাব্দীর মাঝামাঝি সময়ে মারাঠা দস্যুদের (বর্গী) হামলার আশঙ্কায় মুর্শিদাবাদ ও আশপাশের এলাকার বিভিন্ন শ্রেণী-পেশার হাজার হাজার মানুষ রাজশাহী শহরে এসে বসবাস শুরু করে। সেই সময় মিঠাপানির উৎসের প্রয়োজনে রাজশাহীতে বহু দিঘি ও পুকুর খনন করা হয়। ১৮২৫ সালে নাটোর থেকে জেলার প্রশাসনিক কেন্দ্র রামপুর বোয়ালিয়াতে (বর্তমান রাজশাহী) স্থানান্তরিত হলে রাজশাহী অঞ্চলের রাজা ও জমিদারেরা শহরে বসবাসের জন্য নিজেদের বসতবাড়ি, কাচারিবাড়ি ও মন্দির নির্মাণ শুরু করেন। এ সময় তাঁরা নিজেদের ও এলাকাবাসীর প্রয়োজনে বহু পুকুর ও দিঘি খনন করতে থাকেন। এগুলোর মধ্যে অন্যতম ছিল মেহেরচণ্ডী দিঘি, সপুরার দিঘি, হাতিডোবা, মঠপুকুর, ছয়ঘটি, রানীপুকুর, চৌধুরী পুকুর ইত্যাদি। অবশ্য এর আগেই নীলকর সাহেবরা শহরে বেশ কিছু পুকুর ও দিঘি খনন করেন। এর মধ্যে বড়কুঠি পুকুর, কাজলা দিঘি ও শিরোইল রেশম কুঠির দিঘি উল্লেখযোগ্য।
১৯৪৭ সালে দেশ বিভাগের পর রাজশাহী হলো বিভাগীয় শহর। সে সময় অনেক স্থাপনা গড়ে তোলার জন্য সরকারি-বেসরকারিভাবে ইটভাটা তৈরি করা হয়। এই ইট বানানোর জন্য খোঁড়া জায়গা পরে পুকুরে পরিণত করা হয়। এভাবে খনন হয় শত শত পুকুর। তবে রাজশাহী শহরের প্রাণকেন্দ্রে সোনাদিঘি খনন করা হয়েছিল বিংশ শতাব্দীর প্রথম দিকে। একসময় সোনাদিঘির পানি রান্নায় ব্যবহার করা হতো। তখন এই দিঘিতে কাউকে নামতে দিতেন না পৌরসভার পাহারাদারেরা।
ব্যাপক হারে পুকুর ভরাট: ১৯২৯ সালে মহাকাল দিঘি ভরাট করে রাজশাহী কলেজের মাঠ তৈরি করা হয়। গত ২০ বছরে ব্যাপকহারে পুকুর ভরাট করা হয়। বর্তমান রাজশাহী বাস টার্মিনালের জায়গায় ছিল প্রায় দুই একর আয়তনের একটি বিশাল পুকুর। হাতিডোবা নামের গভীর এই পুকুরটির মালিক ছিলেন জমিদার ভবানীচরণ। রাজশাহী উন্নয়ন কর্তৃপক্ষ ১৯৮২ থেকে ১৯৯০ সাল পর্যন্ত শিরোইল বাস টার্মিনাল প্রকল্প বাস্তবায়ন করতে গিয়ে পুকুরটি ভরাট করে। বড়কুঠি পুকুরটি ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানির খনন করা। পরে মেদিনীপুরের জমিদার এর মালিক হন। নগরের রাস্তা সরলীকরণের জন্য ১৯৮২ সালে এই পুকুরটি ভরাট করা হয়।
নগরের সাফাওয়াং চায়নিজ রেস্তোরাঁর পাশের তিন বিঘা আয়তনের পুকুরটি গ্রেটার রোড নির্মাণের সময় ভরাট করা হয়েছে। এই সড়কের জন্য মসজিদ পুকুরটিও ভরাট করা হয়। একইভাবে ভরাট করা হয়েছে সোবহান মিয়ার পুকুর, বন পুকুর, ধোপা পুকুর বা মুক্তা পুকুর, ইউসুফ মিয়ার পুকুর, কালী পুকুর, কল পুকুর, লাল মাঠ্যাল, ছান্দার পুকুর, মহল পুকুর, মালিবাসা পুকুর, তাঁতীপুকুর।
প্রবীণেরা যা বলেন: নগরের কাজীহাটা মহল্লার অবসরপ্রাপ্ত উপজেলা মৎস্য কর্মকর্তা আজিজুর রহমান বলেন, শহরজুড়ে অনেক পুকুর ছিল। তার মধ্যে নগরের ল্যাবরেটরি স্কুলের পশ্চিম পাশের একটি পুকুরে ছোটবেলায় তিনি অনেকদিন গোসল করেছেন। এখন সেখানে বাড়িঘর উঠেছে। ওই এলাকায় গেলেই পুকুরটির স্মৃতি তাঁর মানসপটে ভেসে ওঠে। তিনি আরও বলেন, বড় কুঠি পুকুর, চৌধুরী পুকুর, গ্রেটার রোড পুকুর, ছান্দার পুকুর ইত্যাদির কথা ভাবলেই মন উদাস হয়ে যায়। জলাশয় ব্যাপক হারে কমে যাওয়ায় নগর এখন বেশি উত্তপ্ত।
নগরের দরগাপাড়ার মুক্তিযোদ্ধা মাহফুজুর রহমান বলেন, তাঁর মা রাজশাহী কলেজের মাঠে দাঁড়িয়ে তাঁকে দেখিয়েছিলেন, কলেজের ফুলার ভবনের পাশ থেকে কত দূর বিস্তৃত ছিল মহাকাল দিঘি। তাঁরাও বড় হয়ে অনেক দিঘি ও পুকুর দেখেছেন। সেসব এখন শুধুই স্মৃতি।
ভরাটের নিয়ম নেই: বাংলাদেশ পরিবেশ আইনবিদ সমিতির (বেলা) রাজশাহী বিভাগীয় সমন্বয়কারী তন্ময় সান্যাল বলেন, নিয়ম অনুযায়ী পৌরসভা বা সিটি করপোরেশন এলাকার কোনো জলাধারের আকার সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের অনুমতি ছাড়া কেউ পরিবর্তন করতে পারে না। আর সংরক্ষিত কোনো জলাধার ভরাটের অনুমতি দেওয়ার এখতিয়ার স্থানীয় কোনো কর্তৃপক্ষের নেই।
পুকুর কেন প্রয়োজন: রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের ভূতত্ত্ব ও খনিবিদ্যা বিভাগের অধ্যাপক সুলতানুল ইসলাম বলেন, ‘আমাদের নিত্যদিনের প্রয়োজনেই চারপাশে জলাশয় থাকা দরকার। আবহাওয়া ঠান্ডা রাখা, মাছ চাষের মাধ্যমে আমিষের অভাব পূরণ ও নগরের সৌন্দর্য বাড়াতে পুকুরের প্রয়োজন। এ ছাড়া বৃষ্টির পানি ধারণ করে ভূগর্ভস্থ পানির স্তর ঠিক রাখতে পুকুরগুলো কাজে দিত। এখন কৃত্রিমভাবে বৃষ্টির পানি ধারণ করার কথা ভাবা হচ্ছে।’ তিনি বলেন, পুকুরগুলো ভরাট করে ফেলায় এখন কোথাও আগুন লাগলে পানির অভাবে অসহায়ের মতো দাঁড়িয়ে থাকা ছাড়া কোনো উপায় থাকবে না। তিনি জানান, সম্প্রতি রাজশাহীর বিসিক এলাকা ও ছোট বনগ্রাম এলাকায় কয়েকটি সংরক্ষিত পুকুর অনুমতি ছাড়াই ভরাট করা হয়েছে। প্রায়ই নগরের কোনো না কোনো এলাকায় পুকুর ভরাটের দৃশ্য চোখে পড়ে।
আরডিএর প্রচারপত্র: রাজশাহী উন্নয়ন কর্তৃপক্ষ (আরডিএ) বেশ কিছু দিন ধরে একটি প্রচারপত্র বিলি করেছে। প্রচারপত্রে বলা হয়েছে, ‘লক্ষ করা যাচ্ছে যে, আরডিএর পূর্বানুমতি ছাড়াই কোনো কোনো মালিক তাদের পুকুর ও নিম্ন ভূমি ভরাট করছেন। এ ধরনের বেআইনি কাজ দেখামাত্র আরডিএকে টেলিফোনে বা যেকোনোভাবে জানানোর জন্য অনুরোধ করা হলো।’ এতে আরও বলা হয়, আরডিএ এবং এর আওতাধীন এলাকার নিম্ন ভূমি, জলাভূমি ও পুকুর ভরাটের আগে কর্তৃপক্ষের অনুমতি নিতে হবে।
আরডিএর বক্তব্য: রাজশাহী উন্নয়ন কর্তৃপক্ষের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা আবদুর রহিম বলেন, তিনি নতুন এসেছেন। তবে এটুকু বলতে পারেন, আরডিএর মাস্টারপ্ল্যানের অন্তর্ভুক্ত যেকোনো ভূমির আকার পরিবর্তন করতে হলে মন্ত্রণালয়ের অনুমতি লাগবে। এখন মাস্টারপ্ল্যানের ভেতরের পুকুর কেউ ভরাট করলে তা তাঁদের জানা নেই। তাঁরা জানতে পারলে অবশ্যই ব্যবস্থা নেবেন। তিনি আরও বলেন, প্রত্যেকটি নাগরিকেরই আইন মানার দায়িত্ব আছে। সবাই আইন অমান্য করতে চাইলে এককভাবে কোনো প্রতিষ্ঠানের পক্ষে তা মোকাবিলা করা কঠিন।

Leave your comments

0
terms and condition.
  • No comments found




                                                           

                                 

জানুয়ারী 

     জুলাই     

ফেব্রুয়ারী

আগষ্ট

মার্চ

সেপ্টেম্বর

এপ্রিল

অক্টোবর

মে

নভেম্বর

জুন

ডিসেম্বর

Fozli.com Offers

আম ডেলিভারি পয়েন্ট

দেশের প্রায় সকল জেলায় আম পাঠানোর অভিজ্ঞতা আমাদের রয়েছে। এছাড়াও "কুরিয়ার সাভিস" বা পার্সেলে লেনদেন হয় এমন যেকোন জায়গায় আম পাঠানো সম্ভব। তাছাড়া অল্প কিছু শহরে আমাদের রিসেলার বা ডিলারও রয়েছেন যারা হোম ডেলিভারি সেবা দিয়ে থাকেন।

 

এক নজরে দেখে নিন জেলা ভিত্তিক

আম ডেলিভারি পয়েন্ট

 

 

আলোচিত আমের খবর

ঘরে বসে নিজেই তৈরি করুনঃ আমের বিভিন্ন আচার ও মজাদার খাবার

প্লাস্টিক ঢাকনাসহ আমাদের স্মার্ট প্যাকঃ এক নজরে আমরা যেভাবে আম পাঠাই

আম চাষ ও আম বাগান করার পদ্ধতি

অঙ্গ ছাঁটাই

চারা নির্বাচন

আম পাড়ার সময় লক্ষনীয়

জোড় কলম

পোকা দমন

অঙ্গজ পদ্ধতিতে বংশ বৃদ্ধি

চারা রোপণ দূরত্ব

আম ট্রিটমেন্ট

ভিনিয়ার কলম

মাতৃগাছ নির্বাচন

অসঙ্গতিযুক্ত চারাগাছ

চারা রোপণের সময়

আম সংগ্রহের উপযুক্ত সময়

টপওয়ার্কিং

রোপণ পরবর্তী পরিচর্যা

আগাছা দমন

জমি তৈরি

আম সংগ্রহ

ট্রিটমেন্টের উপকারিতা

সংগ্রহোত্তর পর্যায়ে ক্ষতি

আম গাছের শ্রেণীবিভাগ

জমিতে গর্ত তৈরি

আম প্যাকিং

ট্রিটমেন্টের পুরানো পদ্ধতি

আমের শোষক পোকা

আমের চারা উৎপাদন

নার্সারি থেকে গাছ সংগ্রহ

আম সংগহোত্তর পরিবহণ

ট্রিটমেন্টকালীন সাবধানতা

আমের অঙ্গ বিকৃতি

আমের জাত নির্বাচন

পানি সেচ

ডাল ছাঁটাই

ফাটল কলম

আমের আঠা ঝরা

আমের পুষ্টতা নির্ধারণ

পাহাড়ি এলাকার চাষ

কোথায় আম রাখতে হবে ?

স্টোন গ্রাফটিং

আমের আনথ্রাকনোজ

বাগানে আন্ত ফসল

সার প্রয়োগ

গাছ থেকে আম সংগ্রহ

বাছাই ও শ্রেণীবিন্যাস
আমের ফ্রুট ফ্লাই পোকা

ফলন্ত গাছের পরিচর্যা

সেচ প্রয়োগ

চারা গাছের মুকুল

বীজতলা তৈরি
আমের ফল ছিদ্রকারী পোকা

আমের দেশে বিশেষ কিছু পর্যটন সমৃদ্ধ ঐতিহ্যবাহী স্থানসমুহ

 
ছোট সোনা মসজিদ (ভিডিও)
অপূর্ব স্থানত্য কলার প্রাচীন নিদর্শন চাঁপাইনবাবগঞ্জ জেলার শিবগঞ্জ উপজেলাধীন শাহ্বাজপুর ইউনিয়নের ফিরোজপুর মৌজায় অবস্থিত সোনা মসজিদ। চাঁপাইনবাবগঞ্জ হতে গৌড়ের কোতওয়ালী দরজা আসতে মহাসড়কের ডান
 
 
নাচোলে ৫’শ বছরের পুরণো তেঁতুল গাছ (ভিডিও)
নাচোল উপজেলার নেজামপুর ইউনিয়নের গুড়লা গ্রামে প্রায় ৫’শ বছরের অতি প্রাচী তেঁতুর গাছ এর অস্তিত্ব রয়েছে। প্রাচীন এ তেঁতুল গাছটি ঐ ইউনিয়নের শুড়লা গ্রামের, শুড়লা মৌজায় ১ নং খতিানবূক্ত ৫০২
 
 
গৌড় নগরীর শেষ পরিনতি
ধনে জনে পরিপূর্ণ অপূর্ব সৌন্দর্যের ভিত্তিভূমি চির ঐশ্বর্য্যশালিনী গৌড় নগরী এক সময় সমগ্র উপমহাদেশে অত্যান্ত সুশ্রীনগরী হিসেবে রাজ্যের রাজাদের নিকট ছিল ইর্শ্বনীয়। বহু প্রাচীন কাল হতে এর সৌন্দর্যমন্ডিত উর্বর শ্যামল
 
 
গৌড়
বাংলার প্রাচীন রাজধানী ঐতিহাসিক গৌড় নগরী।বহু বাঙ্গাগড়া ও উথান পতনের বিশাল ইতিহাসের পাদপীঠ এ গৌড় নগরী। তাই এ অঞ্চলের মাটি নানান ঐতিহাসিক কর্মকান্ডের নীরব সাক্ষী। নানা ধর্মাবলম্বী রাজা,
 
 
নওদা বুরুজ (ভিডিও)
চাঁপাইনবাগঞ্জ জেলার বর্তমানে সর্ব প্রাচীন প্রত্নসম্পদ ও লুকায়িত ইতিহাস সমৃদ্ধ স্থানের নাম নওগা বুরুজ। গোমস্তাপুর উপজেলার  রহনপুর খোয়ারের মোড় হতে সোজা প্রায় ১কিঃমিঃ উত্তওে এটি অবস্থিত। স্থানীয় অধিবাসীরা এ স্থানকে
 
 
তহাখানা কমপ্লেক্স (ভিডিও)
তহাখানা বা তাহাখানা একটি তিনতলা বিশিষ্ট রাজ প্রাসাদ। প্রাচীন গৌড় লখনৌতির ফিরোজপুর এলাকার পূরাকীর্তিগুলির মধ্যে এ স্থানেই তিনটি প্রাচীন নিদর্শন বিদ্যমান। এর মধ্যে তহাখানা অন্যতম। তহাখানা ফার্সি শব্দ,
 
 
ধূনিচক বা ধনাইচকের মসজিদ (ভিডিও)
 ঐতিহাসিক গৌড় নগরীর কোতওয়ালী দরজার পূব দক্ষিণে বালিয়াদীঘি গ্রামের সন্নিকটে প্রায় অর্ধ  কি: মিপূর্ব প্রান্তে ধনুচকের মসজিদ অবস্থিত। এর দক্ষিণে একটি ছোট এবং পূর্র্ব প্রান্তে
 
 
রাজবিবির মসজিদ (ভিডিও)
গৌড় লখনৌতির বাংলাদেশ অংশে যে সমস্ত   প্রাচীন স্থাপত্যকালের অপূর্ব নিদর্শন রয়েছে তম্মধ্যে রাজবিবির মসজিদই সর্বশেষ্ঠ । শুধু মাত্র গৌড়ের ইটের সাহায্যে নির্মিত এ মসজিদটির অংগসোষ্ঠব গাত্র অলংকরণ খুবই  প্রসংশাযোগ্য চাঁপাই নবাবগঞ্জ জেলাধীন শিবগঞ্জ উপজেলার শাহাবাজপুর
 
 
কোতওয়ালী দরজা (ভিডিও)
ঊালিয়াদীঘি ডানে রেখে সোজা উত্তর পশ্চিমে ভারত সীমানার মধ্যে অবস্থিত কোতওয়ালী দরজা।এই সীমান্তের জিরো লাইন থেকে দেখা যায়। এটি গৌড়ের দক্ষিণ পূর্ব  সিংহ  দ্বারও বলা হয়ে থাকে।
 
 
হযরত শাহ্ নিয়ামতউল্লাহ (রঃ) সংক্ষিপ্ত জীবন পরিচিতি (ভিডিও)
হযরত শাহ্ নিয়ামতউল্লাহ (রঃ) এর পূর্ব পুরুষগণ ছিলেন পবিত্র মক্কা মু’আযযামার অধিবাসী বানু আসাদ  গোত্রের হাপদী কবীলার  অন্তভর্’ক্ত কোরইশী বংশোদ্ভুত। হিজরী দ্বিতীয় শতাব্দীতে এ ক্বাবিলা ইসলাম প্রচারার্থে
 
 
শাহ নিয়ামতউল্লাহ্ (রঃ) এর জামে মসজিদ
শাহ্ সূজার প্রাসাদ বা তহাখানার উত্তর পশ্চিমে কোণে এই সুরম্য তিন গম্বুজ বিশিষ্ট মসজিদটি অবস্থিত। এটিও মুগল যুগের এক অনুপম স্থাপত্য কলার এক অপূর্ব প্রাচীন নিদর্শন। মসজিদটি অপেক্ষাকৃত উটু ভিটের উপর অবস্থিত।
 
 
গৌড় নগরীর অবস্থান
বাংলার সুপ্রচীন রাজধানী ঐতিহাসিক গৌড় নগরী পুরনো গঙ্গা ও মহানন্দা নদীর সাবেক সংগম স্থলর নিকট একটি সংকীর্ণ ভূখন্ডের উপর অবস্থিত। বাঙালীর  ইতিহাস-আদিপূর্ব-এরে লেখক আচার্য নীহার
 
 
গৌড় নগরীর জন্ম
ঐতিহাসিক গৌড় নগরীর জন্ম কখন্য ? এ নিয়ে নানা জনের রয়েছে নানা অভিমত। কোন কোন ঐতিহাসিকের মতে গৌড় নগর খৃষ্টপূর্ব অষ্টম শতাব্দীতে নির্মিত হয়েছিল। গৌড় প্রথমতঃ পুন্ড্রবর্ধনের একাংশ ছিল ।
 
 
মহারাজপুর কেন্দ্রীয় জামে মসজিদ
বিশালাকায় ৩ গম্বুজ বিশিষ্ট ও মসজিদটি চাঁপাই নবাবগঞ্জ সদও উপজেলার অন্তর্গত মহানন্দা নদীয়র পশ্চিম পাড়ে মহারাজপুর এলাকায় অবস্থিত। সদর রাস্তা থেকে মসজিদটি অনেকটাই ভেতওে। এ স্থাপনটিও নবাবী আমলের
 
 
টাকশাল দীঘি
ছোট সোনা মসজিদ এর পূর্ব প্রান্তরে বাঁধাই কবরের উত্ত্র প্রান্তে একটি বিশাল আকৃতির দীঘি বিদ্যমান। এটি টাকশাল দীঘি নামে পরিচিত। ঐতিহাসিক রজনী বাবু, মাওলানা আমিরুল ইসলাম সহ অনেক পন্ডিত ব্যাক্তি
 

আম ডেলিভারি হয় এমন সকল কুরিয়ার সার্ভিস গুলোর বিভিন্ন পয়েন্টের ঠিকানাঃ

 

 

মোবাইলে তথ্য পেতে আপনার নাম ও মোবাইল নাম্বার টি পাঠিয়ে দিন

সাথেই থাকুন

নিজেকে যুক্ত করুন আমাদের সাথে......

আমের সব খবর পৌছে দিব সময় মত......