শরীরে লবণের ঘাটতি দূর করে
গরমে অতিরিক্ত ঘামে শরীর থেকে সোডিয়াম ক্লোরাইড ও লৌহ বের হয়ে যায়। কাঁচা আমের জুস শরীরের এই ঘাটতি দূর করে। যারা ওজন কমাতে বা শরীরের বাড়তি ক্যালরি খরচ করতে চান, তাদের জন্য আদর্শ ফল কাঁচা আম।
হৃদ্যন্ত্রের জন্য ভালো
কাঁচা আমকে হৃদ্যন্ত্রবান্ধব বলা যেতে পারে। কারণ এতে আছে নিয়াসিন নামের বিশেষ উপাদান। এটি হৃদ্রোগের ঝুঁকি কমায় এবং বাজে কোলস্টেরলের স্তরকে কমাতে সাহায্য করে। যকৃতের রোগ নিরাময়ের প্রাকৃতিক বন্ধু হতে পারে কাঁচা আম।
পেট ভালো রাখে
গরমে পেটের গোলমাল হলে এক গ্লাস আমের জুস দারুণ কাজে লাগতে পারে। খাদ্য হজমে সহায়তা করে কাঁচা আম। অন্ত্রকে পরিষ্কার করে এবং কোষ্ঠকাঠিন্য থেকে মুক্তি দেয় কাঁচা আম।
শরীর ঠান্ডা থাকে
কাঁচা আমে পটাশিয়াম থাকার কারণে তা শরীরকে ঠা-া রাখতে সাহায্য করে। এ কারণে শরীরে ঘাম কম হয়। গরমে ক্লান্তিও দূর হয়। দুপুরে খাওয়ার পর ঝিমুনি ভাব দেখা গেলে কয়েক টুকরা কাঁচা আম খেলে ঝিমুনি দূর হয়।
স্কার্ভি ও মাড়ির রক্ত পড়া রোধ করে
কাঁচা আম শরীরের জন্য প্রয়োজনীয় ভিটামিন-সি জোগাতে পারে। স্কার্ভি ও মাড়ির রক্ত পড়া কমায় কাঁচা আম। আমচুর স্কার্ভি নিরাময়ে অত্যন্ত কার্যকর। নিঃশ্বাসের দুর্গন্ধ ও দাঁতের ক্ষয়রোধেও সহায়তা করে কাঁচা আম।
এই নিউজটির মুল লিখা আমাদের না। আমচাষী ভাইদের সুবিধার্তে এটি কপি করে আমাদের এখানে পোস্ট করা হয়েছে। এই নিউজটির সকল ক্রেডিট: https://bnewsbulletin.com/69741/