ফোনিয়া
মাঝারি আকৃতির এই আমটির ওজন ২৫০-২৭৫ গ্রাম। ফলটি দেখতে তির্যকভাবে ডিম্বাকৃতির। নিন্মাংশ ছুঁচলো, ত্বক মসৃণ, পোক্ত অবস্থায় হালকা সবুজ। পাকলে হালকা হলুদ রং নেয়। খোসা পাতলা, শাস মোলায়েম, রসাল এবং হলুদাভ। সুগন্ধযুক্ত আঁশবিহীন এবং সুমিষ্ট আম ফোনিয়া রাজশাহী অঞ্চলে দিন দিন জনপ্রিয় হচ্ছে। কিছু কিছু আম ইদানীংব বাহিরে পাঠানো শুরু হয়েছে। বাজারে প্রচুর চাহিদা। সে অনুযায়ী যোগন অনেক কম। আমটির মিষ্টতা ২২%। আহারোপযোগী অংশ ৭৪%।
Rating: Not Rated Yet
Price: Variant price modifier:
Base price with tax: 150.00 টাকা
Price with discount:
Salesprice with discount:
Sales price: 145.00 টাকা
Sales price without tax: 150.00 টাকা
Discount: 5.00 টাকা
Tax amount:
Description
নাবি জাতের এই আমটি জুলাই মাসের প্রথম সপ্তাহে বাজারে আসতে শুরু করে। মাঝারি আকৃতির এই আমটির ওজন ২৫০-২৭৫ গ্রাম। ফলটি দেখতে তির্যকভাবে ডিম্বাকৃতির। নিন্মাংশ ছুঁচলো, ত্বক মসৃণ, পোক্ত অবস্থায় হালকা সবুজ। পাকলে হালকা হলুদ রং নেয়। খোসা পাতলা, শাস মোলায়েম, রসাল এবং হলুদাভ। সুগন্ধযুক্ত আঁশবিহীন এবং সুমিষ্ট আম ফোনিয়া রাজশাহী অঞ্চলে দিন দিন জনপ্রিয় হচ্ছে। কিছু কিছু আম ইদানীংব বাহিরে পাঠানো শুরু হয়েছে। বাজারে প্রচুর চাহিদা। সে অনুযায়ী যোগন অনেক কম। আমটির মিষ্টতা ২২%। আহারোপযোগী অংশ ৭৪%। মুকুল আসা থেকে ফল পরিপক্ব হতে পাঁচ মাস সময় লাগে। ফল পাড়ার ৬-৭ দিনের মধ্যে পাকা শুরু হয়। সংরক্ষণশীলতা ভাল এই আমটির বৈশিষ্ট্য হচ্ছে এটা থোকায় থোকায় ধরে। একেক থোকায় ৩ থেকে ৪ কেজি আম দেখা যায়। রাজশাহী জেলার চারঘাট উপজেলাধীন ইউসুফপুর, বাদুরিয়া,গোবিন্দপুর, চককাপাশিয়া, জয়পুর, সিপাইপাড়া ইত্যাদি গ্রামে ব্যাপকভাবে উৎপন্ন হয়। পুঠিয়া এবং দুর্গাপুর উপজেলাতেও এই আমের চাষ হয়। বিখ্যাত আমের মোকাম বানেশ্বরহাটে আমটি বেশি পরিমাণে পাওয়া যায়। রাজশাহী শহরের আমের বাজারসমূহেও পাওয়া যায়। চাপাইনবাবগঞ্জ এলাকায় স্বাল্পকারে উৎপাদন হয়। ২০১০ সালে বানেশ্বর হাচে ১২০০ থেকে ১৫০০ টাকা মণ দরে বিক্রি হয়েছে।