Print this page
Thursday, 01 March 2018 22:42

খাগড়াছড়ি পার্বত্য জেলায় ফাগুন সেজেছে আমের বাগানে ফুলের মেলা

Written by 
Rate this item
(0 votes)

সেীন্দর্যের বলে পরিচিত বসন্তকাল। ফাল্গুনের ছোয়ায় ফাগুন সেজেছে আমের বাগানে ফুলের মেলা।
পাহাড়ে’র পাহাড়ি বনলতায় ভিন্ন ফুলের সুগন্দ মাঝ্যে মধ্যে কুকিলের ডাক। আম বাগানে, আমের মুকুল ছরিয়েছে আমেজ মেী’মাছির গুনগুন গান প্রমান করে। ফিরে এসেছে শীতে জড়তা কাটিয়ে ্ঋতুর রাজা বষন্তকাল। তাই গাছে গাছে আমের মুকুল মেলেছে ডানা, ফুলের সমারোহে প্রকৃতি রুপ।
খাগড়াছড়ি সদর উপজেলা’র এক নং নুনছড়ি ইউনিয়ন, চার নং মাইসছড়ি ইউনিয়ন, পাচ নং ভাইবোনছড়া ইউনিয়ন, দুই নং কমলছড়ি ইউনিয়নের একাদিক আম বাগান গুরে এসে আমাদের প্রতিনিধি, মো: লোকমান হোসেন এর রিপোর্ট।
আমের বাগান বা আম গাছগুলোতে, আমের মকুলে ভরপুর আর ঘ্রানে সর্বত্র জানান দি”েছ বসন্তের বার্তা।
প্রায় আশি শতাংশ বাগানে, আমের গাছে মকুল দেখা যা”েছ। মকুলে মকুলে ভরে গেছে আমের বাগানগুলো।
পাহাড়ে কছেশ প্রকার আমের চাষ হয়, যেমন এক দেশী আম. দুই আমরুপালী. তিন ফজলী আম. চার রাংগুয়াই-বাংলা র্থ্রী আম. পাচ রতœা আম এপাচ প্রকার আমের চাষ হয়।
১ নং দেশী আম, দেশী আমের চাহিদা শৃধু আমের আচার বানানোর জন্য। ২ নং আমরুপালী পার্বত্য এলাকায় এ আমের চাহিদা সব চেয়ে বেশী। লোকমুখে শুনা এ আমের আগমন সমতল থেকে। ৩ নং ফজলী আম, এ আমও সমতলের রাজশাহী থেকে। এ আম আকারে একটু বড়, এর চাহিদাও নিহাত কম নয়। ৪ নং রাংগুয়াই বা বাংলা ৩র্থ্রী আম, এটাও দেখতে প্রায় ফজলী আমের মত। এর বীজ ভারত থেকে আনা। ৫ নং রতœা আম, এ আম আকারে অন্য সব আমের চেয়ে ছোট কিš‘ খেতে মিষ্টি। এর আগমন র্বামা তাই একে অন্যেকেই র্বমি আম বলেই চেনে।
সরেজমিনে আমের মকুলের ছবি তুলতে গিয়ে, একাদিক আম বাগান মাকিদের সাথে কথা হয়, তার মধ্যে একজনের কথা তুলে ধরা হলো।
খাগড়াছড়ি সদর উপজেলার ১ নং ইউনিয়নের নুনছড়ি মেীজার ১ নং রাবার বাগান প্রকল্প গ্রামের মৃত: হরিচন্দ্র চাকমার ছেলে, সুশিল কান্তি চাকমা (বয়স ৬১ বছর)।
তিনি বলেন, আমি ২০০৪ ইং সালে আম বাগান করেছি, সেই থেকে এখন পর্যন্ত্য আম চাষ করছি। আমার বাগানে ২০০টি আম গাছ আছে। প্রতি বছর আম বিক্রী করে আমি ভালো লাভ পাই, আমের ফলনও ভালো হয়।
গত দই বছর অতি বৃষ্ঠির কারণে আমের ভালো ফল পাইনি। তবে এ বছর আমার বাগানের আমের মকৃল ভালো দেখা যাচ্ছে। আমি আশাবাদি আবওহায়া অনুকুল থাকলে আমের ফল ভালো হবে এবং ভালো লাভও হবে।
উপজেলা কৃষি অফিস যানায়, এ বছর এখন পযন্ত্য প্রায় আম বাগানে ও আম গাছে ৮০% শতাংশ মকুল দেখা যাচ্ছে। প্রকৃতির প্রতিকুলতা না হলে আমরা এবছর আমের ফলনে আশাবাদি।

Read 3195 times
Super Admin

Latest from Super Admin