গাছের আকার মাঝারি। ডালপালা ছড়ানো। পাতা হালকা সবুজ রংয়ের। ফলের আকার মাঝারি। ডিম্বাকৃতির, সাইনাস নেই। কাঁধের সম্মুখের অংশ সামান্য স্ফীত। শীর্ষাদেশ গোলাকার। ত্বক মসৃণ, খোসা মাঝারি।
একনজরে আমাদের প্যাকেজিংঃ
বোম্বাইখুর্দ
এই আমের গাছটি গড়ন মাঝারি। ছড়িয়ে না গিয়ে সোজা হয়ে উঠে গেছে। ফল ছোট আকারের, অনেকটা ডিম্বাকৃতির। পেটের কাছে বেশ খানিকটা বাড়ানো। ঠোঁট অ¯পষ্ট, র্শীষমুখ গোলাকার। ত্বক মসৃণ, খোসা পাতলা এবং সহজেই ছাড়ানো যায়।
রাজভোগ
আশু বা আগাম জাতের উৎকৃষ্ট শ্রেনীর আম রাজভোগ। চাঁপাইনবাবগঞ্জ এবং নাটোরে বেশি জন্মে। নাটোরে রাজাদের আমবাগান রয়েছে ভতুরিয়া গ্রামে।
বারি আম -৭
আঞ্চলিক উদ্যানতত্ত্ব গরেষণা কেন্দ্র চাঁপাইনবাবগঞ্জের আম গবেষকগণ ২০০২ সালে চাঁপাইনবাবগঞ্জ জেলার আমবাগানগুলো পর্যায়ক্রমে ব্যপকভাবে পরিদর্শন করে একটি উন্নত জাত সংগ্রহ করেছিলেন। এই জাতটি পরীক্ষা-নিরীক্ষার পর মূল্যায়ন করা হয়।
মালদা
গাছটি লম্বা এবং সোজা। ফল মাঝারী আকারের। ডিম্বাকৃতির, ধনুকাকৃতির। বক্রাংশ (সাইনাস) নেই বললেই চলে। সম্মুখভাগের (ঠধহঃবধষ) কাঁধ পৃষ্টাদেশের ( উড়ৎংধষ) কাঁধের চেয়ে উঁচু। ঠোঁট প্রায় নেই। ফলের শীর্ষদের গোলাকার।
পাথুরিয়া
আশু জাতের ছোট আকৃতির আম। গড় ওজন ১২২ গ্রাম। অনেকটা ডিম্বাকৃতির। পোক্ত অবস্থায় হালকা সবুজ রং, পাকলে হলুদ। ত্বক মসৃণ, খোসা অনেকটাই পুরু। শাঁস শক্ত, রং হলুদ। ফলটির খাদ্যাংশ ৪৯%।
লতা বোম্বাই
মধ্য মৌসুমি জাতের আম। আকৃতিতে ছোট। আমের গাছটিও ছোট। ফলটি প্রায় গোলাকৃতির। লম্বায় ৭.৪ সে.মি। ওজন ২০০ গ্রাম। ত্বক মসৃণ, হালকা সবুজ। খোসা সামান্য পুরু।
রুমানি
গাছের আকারে মাঝারি। গাছটির শাখাপ্রশাখা নিয়ে গোলাকার দেখতে। ফলের আকার মাঝারি, দেখতে গোলাকার। সম্মুখ এবং পিছনের কাঁধ প্রায় সমান। এবং অনেকটা গোলাকৃতির।
রত্না
আমের আরেকটি শংকর জাত রত্না। এই জাতটি উদ্ভাবিত হয়েছে ভারতের মহারাষ্ট্র রাজ্যের আঞ্চলিক ফল গবেষণা কেন্দ্র থেকে। পৃথিবী বিখ্যাত আমআলফনসো এবং নীলম এই জাত দুটির শংকরায়ণ সৃষ্ট রত্নানামের উন্নতমানের এই আমটি।
কুমড়া জালি
মধ্য মৌসুমি জাতের আম। জুন মাসের মাঝামাঝি পাকা শুরু হয়ে জুলাই মাসের প্রথম সপ্তাহের মধ্যেই শেষ হয়ে যায়। বিশাল আকৃতির এই ফলের ওজন দেড় কেজি পর্যন্ত হতে পারে।
দুধিয়া
অতি আশু জাতের আম। মে মাসের প্রথম সপ্তাহেই পাকা শুরু হয়। আকার ছোট। সুগন্ধযুক্ত রসাল এবং এই আমটি গাছ থেকে সংগ্রহের পর বেশ কয়েকদিন ঘরে রাখা যায়।
আমব্রা
গাছের আকার মাঝারি। শাখাপ্রশাখা নিয়ে দেখতে গোলাকার। ফল বড় বড় হয়। অনেকটাই ডিম্বাকৃতির। কাঁধ দুইটি সমান এবং গোলাকার। অবতল (সাইনাস) নেই, শীর্ষ ছুঁচালো। খোসা মোটা। ফলের রং গাঢ় হলুদ, শাঁস মোলায়ান, কোনো আঁশ নেই।
জাফরান
আশু জাতের এই আম উত্তরপ্রদেশে (ভারত) জন্মে থাকে। গাছ মাঝারি, বলবান এবং সোজা হয়ে থাকে। গাছের পাতা ডিম্বাকুতির লম্বা এবং প্রান্তদেশ অনেকটা ভাঁজ করা। ফল ছোট আকারের লম্বাটে। নাক স্পষ্ট এবং ছুঁচালো।
গোলাপ খাস
বাংলাদেশে উন্নত জাতের আমের মধ্যে গোলাপখাস এবং গোবিন্দভোগ সবচেয়ে আশু বা আগাম জাতের আম। মুর্শিদাবাদের নবাবগনের পৃষ্ঠোপোষকতায় এই আমটির উদ্ভাবন ঘটেছে। এদের লালবাগের
মিছরি দমদম
নাবি জাতের আম মিছরী দমদম। শ্রাবন মাসের দ্বিতীয় সপ্তাহে পাকা শুরু হয়ে শ্রাবন মাসে শেষ হয়ে যায়। আকার ছোট, লম্বাটে, অনেকটা গোল। ১০ থেকে ১২টি আমে এক কেজি হয়। লিচুর মতই থোকা থোকায় ধরে। ত্বক মসৃণ, খোসা পাতলা পাকলে লালের সাথে হলুদ মেশানো রং।
কেমিক্যাল পরিচিতি
Fozli.com Offers
আম ডেলিভারি পয়েন্ট
দেশের প্রায় সকল জেলায় আম পাঠানোর অভিজ্ঞতা আমাদের রয়েছে। এছাড়াও "কুরিয়ার সাভিস" বা পার্সেলে লেনদেন হয় এমন যেকোন জায়গায় আম পাঠানো সম্ভব। তাছাড়া অল্প কিছু শহরে আমাদের রিসেলার বা ডিলারও রয়েছেন যারা হোম ডেলিভারি সেবা দিয়ে থাকেন।
এক নজরে দেখে নিন জেলা ভিত্তিক
আম ডেলিভারি পয়েন্ট