হাজারবছরের ইতিহাসের গতিধারা নির্ণয়কারী অসংখ্য নিদর্শন সমৃদ্ধ রাজশাহী জেলারবর্তমান আয়তন ২৪০৭.০১ বর্গ কিলোমিটার। এই জেলার দক্ষিণে ভারত, পশ্চিমেচাঁপাইনবাবগঞ্জ, পূর্বে নাটোর এবং উত্তরে নওগাঁ জেলা।
কেন্দ্রীয় উদ্যান ও চিড়িয়াখানা
ব্রিটিশ আমলে ইংরেজরা আমাদের দেশে ঘোড়দৌড় বা রেস খেলার প্রচলন করে। খেলা দেখা ও বাজি ধরায় প্রচন্ড উত্তেজানা সৃষ্টি হত। শহরাঞ্চলেই ঘোড়দৌড় মাঠ বা রেসকোর্স ছিল। রেসের নেশায় দূর-দূরান্ত থেকে মানুষ ছুটে আসতেন। অনেকে এ খেলায় সর্বস্বান্ত হয়েছে। কার্যত আয়োজকরাই লাভবান হয়েছে। রাজশাহী শহরের রেসকোর্স
হজরত শাহ মখদুম রুপোশ (রহঃ) এর মাজার
হযরত শাহ মখদুম রুপোশ (রহঃ) এর সমাধি: মূল সমাধির দৈর্ঘ্য ও প্রস্থ যথাক্রমে ৯ ফুট ৭ ইঞ্চি ও ৬ ফুট ৭ ইঞ্চি।
রাজশাহী মহানগরীর পরিচয়
একদা দেশে জীবিকা রখোঁজে দূর থেকে ছুটে আসা মানুষেরা দেশীদের ঝাঁকে মিশে পদ্মার তীরের মহাকাল গড়ে যে বসতি গড়ে ছিল তা থেকেই বতর্মান রাজশাহী মহানগরীর উৎপত্তি।
শহীদ স্মৃতি সংগ্রহশালা
বাংলাদেশের প্রথম মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক স্বয়ং সম্পূর্ণ জাদুঘরটি জন্মলাভ করে উত্তরাঞ্চলের সর্বোচ্চ জ্ঞানপিঠ রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ে। স্বাথীনতা যুদ্ধের ও ইতিহাসের বিভিন্ন উপকরণ সুষ্ঠুভাবে সংরক্ষণের উদ্দেশ্যে
বড়কুঠি নদীর ধার
রাজশাহী মহানগরীর অন্যতম বিনোদন কেন্দ্র বড়কুঠিতে উন্নয়নের নতুন ধারা সংযোজিত হয়েছে। বর্তমানে বড়কুঠিতে ওয়াই-ফাই জোন প্রতিষ্ঠা করা হয়েছে। মাননীয় মেয়র এ.এইচ.এম খায়রুজামান লিটনের একান্ত আন্তরিকতা ও প্রচেষ্টার ফসল হলো এই ওয়াই-ফাই জোন। এই ওয়াই-ফাই
রাজশাহী কলেজ
f৮৭৩ সালে স্থাপিত রাজশাহী কলেজ ব্রিটিশ আমল থেকেই শ্রেষ্ঠ বিদ্যাপীঠের মর্যাদা পেয়ে এসেছে। বিখ্যাত এই কলেজটি প্রতিষ্ঠিত হয়েছিল বরেন্দ্র অঞ্চলের জমিদারদের উদ্যোগে। রাজশাহী শহরের ইতিহাসের সঙ্গে অঙ্গাঙ্গিভাবে জড়িত এই কলেজের ইতিহাস।
শহীদ জিয়া শিশু পার্ক
মহানগরীর নওদাপাড়া বড় বনগ্রামে শহীদ জিয়া শিশু পার্ক নির্মিত হয়েছে।
বাঘা মসজিদ
বাঘা মসজিদ রাজশাহী জেলা সদর হতে প্রায় ৪০ কিলোমিটার দক্ষিণ-পূর্বে বাঘা উপজেলায় অবস্থিত একটি ঐতিহাসিক মসজিদ। সুলতান নাসিরউদ্দীন নসরাত শাহ ১৫২৩ খ্রিস্টাব্দে মসজিদটি প্রতিষ্ঠা করেন।
সাবাস বাংলাদেশ
সাবাস বাংলাদেশ দেশের সর্ব বৃহৎ মুক্তিযুদ্ধ স্মারক ভাস্কর্য। রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রধান প্রবেশ দ্বারের পাশে এবং সিনেট ভবন সংলগ্ন দক্ষিন পাশে অবস্থিত। ভাস্কর্যের সামনে ৪০ × ৪০ ফুট একটি চত্বর আছে। চত্বরের ৬ ফুট দেবীর উপর স্থাপিত দুজন মানুষের আকৃতি।
স্মৃতি অম্লান
স্মৃতি অম্লান পরিচিতিঃ
ভূমি হতে স্মৃতিস্তম্ভের সর্বমোট উচ্চতা ২৪.০০ মিটার (প্রায়) বা ৮০ ফুট ভূমি হতে গোলকের নিচ পর্যন্ত স্তম্ভের উচ্চতা ২১.৬৪ মিটার বা ৭১ ফুট
সর্ব প্রাচীন ভবন বড়কুঠি
বৃটিশ শাসন আমলে দেশী আবহাওয়ার সাথে সংগতি রেখে পাশ্চাত্য রীতিতে অট্টালিকা নির্মাণ প্রথা প্রবর্তিত হয়। এর আগে পর্তূগীজ, ওলন্দাজ, ফরাসী ও
রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় শহীদ মিনার কমপ্লেক্স
রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের মূল প্রশাসন ভবনের পূর্বে অবস্থিত এই শহীদ মিনার কমপ্লেক্সটি রাজশাহীর অন্যতম স্থাপত্য কীর্তি। শহীদ মিনারটি ২ লাখ ৯ হাজার বর্গফুট বা চার একর ভূমিতে ১২ ফুট উচু ৬ কোণা প্লাট ফর্মের উপর ৫৬ ফুট লম্বা ৪টি স্তম্ভ দিয়ে তৈরী।
টি বাধ ও পদ্মার তীর
টি (T) আকৃতিক গ্রোয়েন ও নদীর তীর মহানগরীর অন্যতম বিনোদন কেন্দ্র। প্রতিদিন বিকেল থেকে সন্ধ্যা পযর্ন্ত অসংখ্য মানুষ
পদ্মার পাড়
বর্ষা মৌসুমে পদ্মা টইটম্বুর হলেও রেল ও সড়কের উন্নতির ফলে জাহাজ ঘাটগুলো এখন প্রবীণগণের স্মৃতির রোমন্থন মাত্র । তবে রাজশাহীবাসীর সাথে পদ্মার হৃদ্যতার ভাটা পড়েনি, বরং ক্রমশ উসকে উঠছে।
ভুবন মোহন পার্ক শহীদ মিনার
ভুবন মোহন পার্কে অবস্থিত শহীদ মিনারটি ১৯৫৩ সালে নির্মাণ করে জাঁকজমকভাবে শহীদ দিবস উদযাপন করা হয়েছিল। রাজশাহী সিটি কর্পোরেশন ১৯৯৮ সালে শহীদ মিনারটি দুই লক্ষ
রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় বধ্যভূমি স্মৃতিস্তম্ভ
রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের শহীদ শামসুজ্জোহা হলের প্রায় আধ কিলোমিটার দূরে এই বধ্যভূমি স্মৃতিস্তম্ভটি অবস্থিত। এটি নির্মাণের জন্য উপাচার্য প্রফেসর ড. আব্দুল খালেক ১৯৯৮ সালে সরকারের নিকট সুপারিশ করেন।
বরেন্দ্র গবেষণা জাদুঘর
রাজশাহী মহানগরীর কেন্দ্রস্থলে হেতমখাঁ সদর হাসপাতালের সামনে প্রাচীন সংগ্রহশালা বরেন্দ্র গবেষণা জাদুঘর, যা দক্ষিণ এশিয়ার অন্যতম প্রত্নতাত্ত্বিক সংগ্রহশালা এবং বাংলদেশের প্রথম জাদুঘর ।
শহীদ ক্যাপ্টেন মনসুর আলী পার্ক
রাজশাহী মহানগরীর অন্যতম বিনোদন কেন্দ্র শহীদ ক্যাপ্টেন মনসুর আলী পার্ক। পার্কটি সরকারি অনুদানে রাজশাহী উন্নয়ন কতৃর্পক্ষ নির্মাণ করে।
পুঠিয়া রাজবাড়ী
পুঠিয়া রাজবাড়ী
পুঠিয়া বাজারে দক্ষিণ পার্শ্বে দ্বিতল বিশিষ্ট আয়তাকার পরিকল্পনায় নির্মিত পুঠিয়া রাজবাড়িটি একটি আকর্ষণীয় ইমারত। বহুকক্ষ বিশিষ্ট রাজবাড়ীর