ফলের রাজা আম আর আমের রাজা ফজলী। আমের মধ্যে ফজলী আম সবচেয়ে জনপ্রিয় ও সমাদৃত। আমটির উৎপত্তি ভারতের মালদহ জেলায়।
হাঁড়িভাঙ্গা
আমের ভরা মৌসুমে হাঁড়িভাঙ্গা বাজারে আসে। জুন মাস জুড়েই পাওয়া যায়। উৎকৃষ্ট জাতের এই আমটি রংপুর জেলার মিঠাপুকুর ও বদরগঞ্জ উপজেলার কয়েকটি গ্রামে প্রচুর পরিমাণে জন্মে।
ক্ষিরসাপাত
এই আমটিও বাংলাদেশের অতি উৎকৃষ্ট শ্রেনীর আমের জাতসমূহের একটি। অভিজাত শ্রেণীর এই আমটি আশু বা আগাম জাতের। স্বাদে ও গন্ধে অতুলনীয় এই ক্ষিরসাপাত।
হিমসাগর
বাংলাদেশে অতি উৎকৃষ্ট জাতের মধ্যে একটি। ফলটি ডিম্বাকার ও মাঝারি আকৃতির। ক্ষিরসাপাত আমের সাথে এই আমটির অনেক সাদৃশ্য রয়েছে। দেখতে প্রায় একই রকমের ।
কাটিমন
আমাদের চাঁপাই বা রাজশাহীতে বারোমাসী আম বলতে যে দু’চারটে বারোমাসী জাত আছে সেগুলোর কোনটারই গুণগত মান সন্তোষজনক নয়। সাধারণভাবে বারোমাসী আম আকারের ছোট ও টক হয়ে থাকে। ইতোপূর্বে বাংলাদেশ
ল্যাংড়া
বাংলাদেশে যে কয়টি অতি উৎকৃষ্ট জাতের আম রয়েছে এগুলোর মধ্যে ল্যাংড়া আম জনপ্রিয়তার বিচারে সবচেয়ে এগিয়ে। ভারতের বেনারসে এর উদ্ভব হয়েছে।
গোপাল ভোগ
বাংলাদেশে অতি উৎকৃষ্ট জাতরে আমগুলোর অন্যতম হচ্ছে গোপালভোগ। কবে কোথায় এবং কাদের দ্বারা আমটি উদ্ভাবিত বা নির্বাটিত হয়েছিল সেটি এখন পর্যন্ত জানা যায়নি।
লখনা
প্মধ্য মৌসুমি জাতের আম। জুন মাসের দ্বিতীয় সপ্তাহ থেকে পাকা শুরু করে। জুলাই মাসের দ্বিতীয় সপ্তাহ পর্যন্ত পাওয়া যায়। বাংলাদেশে যে, কয়েকটি অভিজাত শ্রেনীর অতি উপকৃষ্ট আম রয়েছে,
আম্রপালি
নাবি জাতের আম। উৎকৃষ্ট এবং উচ্চ মানসম্পন্ন এই আমটি শংকর জাতের। উত্তর ভারতের (লখনৌ অঞ্চল) বিখ্যাত আম দুসেহরী এবং দক্ষিণ ভারতের অপর একটি বিখ্যাত জাত নীলম। এই দুটির মধ্যে শংকরায়ণ ঘটিয়ে আম্রপালি জন্ম।
আশ্বিনা (ভিডিও)
সবচেয়ে নাবি জাত। বাজার থেকে সব ধরনের আম যখন শেষ হয়ে যায় তখন আশ্বিনা আম বাজার দখল করে।
সুরমা ফজলী
মধ্য মৌসুমি জাতের আম। উৎকৃষ্ট জাতের এই আমটি জুন মাসের মাঝামাঝি পাকা শুরু করে ১৫-২০ দিনের মধ্যেই ফুরিয়ে যায়। আমটির আকার লম্বাটে। অনেকটা চ্যাপ্টা।
গুটী
মধ্য মৌসুমি জাতের আম। মাঝারি আকৃতির। ডিম্বাকৃতির এই আমটি ওজনে গড়ে ৩৭০ গ্রাম হবে। পোক্ত অবস্থায় সবুজ। পাকলে হালকা সবুজ রং। খোসা মাঝারি শাঁস মোলায়েম, উজ্জ্বল হলুদ রং।
মল্লিকা
নাবি জাতের আম। উন্নতমানের এই আমটি শংকর জাতের। উত্তর ভারতের বিখ্যাত আম দুসেহরী এবং দক্ষিণ ভারতের অপর একটি বিখ্যাত আম নীলম।
নাক ফজলী
মুর্শিদাবাদের নবাবদের পৃষ্ঠপোষকতায় এই আমটি উদ্ভাবিত হয়েছে। অত্যন্ত উন্নতমানের আমটি এখন অবধি বাংলাদেশে শুধু নওগা জেলার বদলগাছি ও ধামইর হাট এলাকায় জন্মে থাকে।
চিনি ফজলী
মধ্য মৌসুমি জাতের আম। উৎকৃষ্ট জাতের এই আমটি জুন মাসের মাঝামাঝি পাকা শুরু করে ১৫-২০ দিনের মধ্যেই ফুরিয়ে যায়। আমটির আকার লম্বাটে। অনেকটা চ্যাপ্টা।
তোতাপুরী
মধ্য মৌসুমি জাতের আম। জুনের মাঝামাঝি পাকা শুরু হবে, জুলাই মাসের প্রথম সপ্তাহ পর্যন্ত পাওয়া যাবে। তোতাপুরী আমের আকার দুই ধরনের। ছোট এবং বড়।
আম ডেলিভারি পয়েন্ট
দেশের প্রায় সকল জেলায় আম পাঠানোর অভিজ্ঞতা আমাদের রয়েছে। এছাড়াও "কুরিয়ার সাভিস" বা পার্সেলে লেনদেন হয় এমন যেকোন জায়গায় আম পাঠানো সম্ভব। তাছাড়া অল্প কিছু শহরে আমাদের রিসেলার বা ডিলারও রয়েছেন যারা হোম ডেলিভারি সেবা দিয়ে থাকেন।
এক নজরে দেখে নিন জেলা ভিত্তিক
আম ডেলিভারি পয়েন্টের তালিকা
#আলোচিত খবর
আমের বাজার দর
ফজলি
হিমসাগর
গোপাল ভোগ
ল্যাংড়া
ক্ষিরসাপাত (জি আই পণ্য)
হাড়িভাংগা
বোগলা গুঠি
লখনা
আম্রপলি
আশ্বিনা
ফজলি আপডেট
- অনলাইন আম সেলারদের তালিকাঃ
- আমের জন্য ই-কমার্স ব্যবসা: কিভাবে করবেন বিস্তারিত জনুন
- আমের ই-কমার্স ব্যবসা কি ভাবে শুরু করা যায়? | আমের ই-কমার্স ব্যবসা শুরুর গাইডলাইন
- চালু হতে যাচ্ছে ই-আম সেলারদের প্লাটফরম
- ই-ক্যাব ফেক ক্রেতার একটা লিস্ট তৈরি করতে পারে
- Bangladesh Rapid eTrade Readiness Assessment
- একটি সফল ই কমার্স ওয়েবসাইট এর হোমপেজ
- একটি প্রতারণার এবং অন্যদের প্রতি সাবধানতা
- খুব শীঘ্রই ৬৪ জেলায় হবে ই-কমার্স ওয়্যার হাউস
- আমার পেজ এর পিক অন্য পেজে ব্যবহার করছে
- কিভাবে ফেসবুক পেজ বিজনেসের জন্য ব্যাবহার করবেন
- ই-ব্যবসার পাইকার জিলিঙ্গো আসছে সর্বোচ্চ বিনিয়োগ নিয়ে
- মার্কেটিং নয় যেন টাকা ছাপানোর লাইসেন্স হাতে পাওয়া
- ফেসবুকে এড দিলে লাইক কমেন্ট আসে কিন্তু সেল আসে না। কি করবেন?
- আমি আধা পাকা কলা দেয়ার কথা উল্লেখ করে দিলেও তারা পাকা গলা কলা নিয়ে আসে
- স্যামসাং অফিসিয়াল কেউ কি আছেন, কিছু কি করবেন?
- ৩১ মার্চ পর্যন্ত ৪৮১০০ টাকা ছিল সেটি এখন ৬% মূল্যছাড়ে ৫৩০০০ টাকা
- ড্রপশিপিং কোম্পানীগুলোর জন্য সবচেয়ে বড় চ্যালেঞ্জ ভেন্ডর ম্যানেজমেন্ট
- ২০১৯ সালে ফেসবুক মার্কেটিং এর জন্য ৯ টি প্রয়োজনীয় পরিসংখ্যান
- লোকাল বিজনেসের জন্য সোশ্যাল মিডিয়ার ম্যাজিক
আরোও কিছু আম
