x 
Empty Product

শহীদ স্মৃতি সংগ্রহশালা

User Rating:  / 0
PoorBest 

বাংলাদেশের প্রথম মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক স্বয়ং সম্পূর্ণ জাদুঘরটি জন্মলাভ করে উত্তরাঞ্চলের সর্বোচ্চ জ্ঞানপিঠ রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ে। স্বাথীনতা যুদ্ধের ও ইতিহাসের বিভিন্ন উপকরণ সুষ্ঠুভাবে সংরক্ষণের উদ্দেশ্যে

বাংলাদেশের প্রথম মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক স্বয়ং সম্পূর্ণ জাদুঘরটি জন্মলাভ করে উত্তরাঞ্চলের সর্বোচ্চ জ্ঞানপিঠ রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ে। স্বাথীনতা যুদ্ধের ও ইতিহাসের বিভিন্ন উপকরণ সুষ্ঠুভাবে সংরক্ষণের উদ্দেশ্যে

১৯৭৬ সালের ২ জানুয়ারি উপাচার্য অধ্যাপক সৈয়দ আলী আহসানের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত রাজশাহীতে ২১শে উদযাপন কমিটির সভায় এই শহীদ স্মৃতি সংগ্রহশালাটি স্থাপনের সিদ্ধান্ত গৃহীত হয় এবং  এর পরই দ্রুত গতিতে কাজ আরম্ভ এবং শেষ হয়। ১৯৭৬ সালের ২১ ফেব্রুয়ারীতে দর্শকদের জন্য উন্মুক্ত করা হয়। বাংলাদেশ সরকারের তৎকালীন শিক্ষা উপদেষ্টা আবুল ফজল ১৯৭৬ সালের ৬ মার্চ আনুষ্ঠানিকভাবে দ্বার উদঘাটন করেন। শহীদ শিক্ষকগণের সহধর্মিণী বেগম ওয়াহিদা রাহমান, বেগম মাস্তুরা খানম ও শ্রীমতি চম্পা সমাদ্দার ১৯৯০ সালের ২১ ফেব্রুয়ারী এর স্থায়ী প্রদর্শনী গ্যালারী উদ্বোধন করেন। পাশাপাশি অবস্থিত এর তিনটি গ্যালারীর মোট আয়তন ৬ হাজার ৬শ বর্গফুট। মুক্তিযুদ্ধ স্মৃতি চিহ্ন স্থানীয় সংগ্রহ হিসাবে এর পরিকল্পনা শুরু হলেও বাহান্নর ভাষা আন্দোলন থেকে ৭১ এর ১৬ হিসেম্বর পর্যন্ত ইতিহাসের প্রতিটি অধ্যায় ও পাক শাসক শ্রেণীর বর্বরতা এবং স্বাধীন বাংলাদেশের ঘটনাবহুল কোন ইতিহাসের কোন স্মৃতি চিহ্নই এখানে বাদ পড়েনি। দেশ বিদেশের পর্যটক, কুটনীতিকসহ চার-পাঁচ শতাধিক দর্শক প্রতিদিন শহীদ স্মৃতি সংগ্রহশালা পরিদর্শনে আসেন। বিশ্ববিদ্যালয় শহীদ স্মৃতি সংগ্রহশালা ও শহীদ মিনার কমপ্লেক্স সুষ্ঠুভাবে পরিচালনার জন ১০ সদশ্য বিশিষ্ট একটি কমিটি আছে। কমিটির সভাপতি রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের উপচার্য। 

Leave your comments

0
terms and condition.
  • No comments found