পাহাড়ি এলাকার চাষ
- Published Date
- Written by Super Admin
- Hits: 10934
পাহাড়ি ঢালে আমবাগান স্থাপনের জন্য সমতল ভূমির নিয় মানা যাবে না। সমতল এলাকায় যে দূরত্বে গাছ রোপণ করা হয়। পাহাড়ি এলাকায় সেটি প্রযোজ্য নয়। পাহাড়ি এলাকার ভূমির উচ্চতার উপর নির্ভর করে গাছের দূরত্ব।
পাহাড়ি ঢালে আমবাগান স্থাপনের জন্য সমতল ভূমির নিয় মানা যাবে না। সমতল এলাকায় যে দূরত্বে গাছ রোপণ করা হয়। পাহাড়ি এলাকায় সেটি প্রযোজ্য নয়। পাহাড়ি এলাকার ভূমির উচ্চতার উপর নির্ভর করে গাছের দূরত্ব।
পাহাড়ের ঢাল কতটা খাড়া এবং চারা পোরণের স্থানটি কত উঁচুতে, এগুলো বিবেচনায় এনে আমগাছ রোপণ করতে হবে। পাহাড়ের ঢাল ৪৫ ডিগ্রির চেয়ে কম খাড়া হতে হবে। এরূপ পাহাড়ি জমিতেই বাগান স্থাপন করা উত্তম। এর চেয়ে অধিক খাড়ায্ক্তু ঢাল থাকলে সেই জমিতে গর্ত খনন, রোপণ, সার প্রয়োগ, সেচ কার্য-চালানো ইত্যাদি অনেক কঠিন হয়ে যায়। পাহাড়ি জমিতে আম চাষ করতে কন্টুর বা সমোচ্চ রেখা পদ্ধতি অবলম্বন করা সুবিধাজনক। এই পদ্ধতির সমান উচ্চতায় অবস্থিত স্থানগুলো কন্টুর রেখা দ্বারা চিহ্নিত করা হয়। সেই রেখা বরাবর আমগাছ রোপণ করা হয়। পাহাড়ি এলাকার জমিতে টেরাস বা ধাপ পদ্ধতিতে পানি সেচ এবং নিষ্কাশন কাজ হয়ে থাকে।
Comments
- No comments found
Leave your comments