কপিরাইট © 2013 iportbd.com
গ্রীষ্মকালীন ফল আম। ফলের রাজা হিসেবে এটি পরিচিত, স্বাদেও অতুলনীয়। কাঁচা আম যেমন রান্না করে খেতে মজা, তেমনই মধুময় পাকা আমের স্বাদ। মধুময় ফলটি শুধু স্বাদে নয় গুণেও অনন্য। কাঁচা পাকা আমের পাশাপাশি আম পাতারও রয়েছে বেশ কিছু উপকারিতা।
আমের মধ্যে আছে অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট যা কিনা ক্যান্সার প্রতিরোধে সহায়তা করে। স্তন, লিউকেমিয়া, কোলন সহ প্রোস্টেট ক্যান্সারকেও প্রতিরোধে সহায়তা করে আম।
আম খেলে ওজন বাড়লেও কোলেস্টোরল কমে যায়। আমে আছে উচ্চ পরিমাণে ভিটামিন সি, আরও আছে ফাইবার ও ফলের শাঁস যা সিরাম কোলেস্টরলের মাত্রা কমিয়ে দেয়।
আম ত্বকের লোমের গোড়া পরিষ্কার রাখতে সাহায্য করে, ফলে ব্রনের সমস্যা থেকে মুক্তি পাওয়া যায়।
আমে রয়েছে ভিটামিন এ। ভিটামিন এ চোখের জন্য খুবই উপকারী। এটি চোখের দৃষ্টিশক্তি বৃদ্ধিতে সাহায্য করে এবং রাতকানা রোগ হওয়া থেকে রক্ষা করে।
আমে রয়েছে টারটারিক এসিড, ম্যালিক এসিড ও সাইট্রিক এসিড যা শরীরে অ্যালকালাই বা ক্ষার ধরে রাখতে সহায়তা করে।
কিছু আম পাতা নিয়ে ভাল করে পানিতে জ্বাল দিয়ে সারা রাত রেখে দিন। পরদিন সকালে উঠে এই পানি পান করলে রক্তে চিনির পরিমাণ ঠিক রাখতে সহায়তা করবে।
আমের প্রয়োজনীয় এনজাইম যা শরীরের প্রোটিন অণুগুলো ভেঙ্গে হজম শক্তি বৃদ্ধিতে সহায়তা করে।
২৫ রকমের বিভিন্ন কেরাটিনোইডস আমে বিদ্যমান যা আপনার ইমিউন সিস্টেমকে রাখবে সুস্থ ও সবল।
শুধু স্বাদেই মজাদার নয়, স্বাস্থ্যের জন্যও উপকারী আমাদের এই প্রিয় ফল আম। কাঁচা বা পাকা সব রকমের আম আপনাকে দিবে স্বাদের পাশাপাশি সুস্থ থাকার নিশ্চয়তা।
কপিরাইট © 2013 iportbd.com
Make sure you enter the (*) required information where indicated. HTML code is not allowed.